জঙ্গল থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার : চাঞ্চল‍্য এলাকায়

8th September 2021 2:30 pm বাঁকুড়া
জঙ্গল থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার : চাঞ্চল‍্য এলাকায়


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  তালডাংরা থানার জয়পুর গ্রাম সংলগ্ন জঙ্গল থেকে প্রচাগলা মৃতদেহদেহ উদ্ধার কে কেন্দ্র করে এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ালো। জানা যায় জয়পুর গ্রামের কিছু স্থানীয় মানুষজন বুধবার সকাল নাগাদ গ্রামের পাশদিয়ে যাওয়া রাস্তার পাশে জঙ্গলের মাঝে ত্রিপল দিয়ে মোড়া একটি মৃতদেহ। এর পরেই বিষয়টি গ্রামের মানুষদের মধ্যে জানাজানি হলে ঘটনাস্থলে গ্রামের মানুষরা ছুটে আসে, তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় তালডাংরা থানায়। ঘটনাস্থলে ছুটে আসে সিভিক ভলেন্টিয়ারা ও তালডাংরা থানার আইসি সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরা। পরে ঘটনাস্থলের ঝোপ ঝাড় কেটে প্রায় দুপুর বারোটা নাগাদ মৃতদেহ উদ্ধার করে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজে ও হাসপাতালে পাঠায় ময়নাতদন্তের জন্য তালডাংরা থানার পুলিশ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দিন কয়েক ধরেই এই এলাকা দিয়ে পেরিয়ে যাওয়ার সময় পচা দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল,প্রথমত মানুষ মনে করেছিল কুকুর বা কিছু হয়তো মরে পচে গেছে। কিন্তু বুধবার সকাল নাগাদ গ্রামের কিছু মানুষজন দেখতে পায় ঐ জায়গাযর মধ্যে ত্রিপল দিয়ে মোড়া রয়েছে একটি পচাগলা মৃতদেহ। তখনই বিষয়টি গ্রামের মানুষের মধ্যে জানাজানি হলে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে গ্রামের মানুষজন রা এবং খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় তালডাংরা থানার পুলিশ কর্মীরাও। পরে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠাই তালডাংরা থানার পুলিশ তবে মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকার মানুষরা আতঙ্কিত বলে জানাচ্ছেন।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।